রুহ খস ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্রাচীন সুগন্ধি উপাদান, যা সুগন্ধি প্রেমিকদের হৃদয়ে জায়গা করে রেখেছে যুগ যুগ ধরে।’রুহ খাস’ এক প্রকারের ঘাস, নাম তার ভেটিভার। এই ভেটিভারের মূল বা শেকড় থেকেই ট্র্যাডিশনাল ডেগ-ভাপকা (এক প্রকার হাইড্রো ডিস্টিলেশন) পদ্ধতিতে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের সুগন্ধি বণিকেরা এই রুহ খাস প্রস্তুত করে থাকেন। শেকড়ের রং মেটে বা তামাটে বর্ণের হলেও রুহ খস অর্থাৎ খসের এসেন্সিয়াল অয়েলটা দেখতে কালচে সবুজ হয়। এটা ডিস্টিলেশন পদ্ধতির কারণে। দুধরণের পদ্ধতিতে এটা ডিস্টিল করা যায়। এক পদ্ধতিতে সবুজ আরেক পদ্ধতিতে ব্রাউন বা বাদামী রঙ পাওয়া যায় এবং অন্য যেকোনো ন্যাচারাল আতরের চেয়ে অনেক বেশি ঘন হয়ে থাকে এটি। কালচে বা গাঢ় সবুজ হওয়ায় এটি সাদা জামায় ব্যবহার করতে ভয় পায় অনেকে। তবে আতর ব্যবহার করার পদ্ধতি জানা থাকলে এই রঙ কোন সমস্যাই না।
🔷 মাটি, ঘাস, হালকা মিষ্টি, সবুজাভ ঘ্রাণের সুগন্ধি রুহ খসকে বলা হয় গরমের সুগন্ধি।
🔷 রূহ খস আর শীতকাল ই যেন একে অপরের সংজ্ঞা।
🔷 সবুজ ঘাসের সুগন্ধি তে ভরপুর এই সুবাস প্রতিনিয়ত অনুভব করায় আপনি এক ক্লান্তি বেলায় ভেজা সবুজ ঘাসের বুকে শুয়ে আছেন।
🔷 দেহে শীতল উপলব্ধি তৈরি করাসহ রুহ খসের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা থাকায় এটিকে শুধু সুগন্ধি উপাদান না বলে প্রাকৃতিক ঔষধ ও বলা যায় নিসন্দেহে।
🔷 এক কথায় বলা চলে, গরমের দিনে ‘রুহ খাস’ যেন এক পশলা শান্তি।
Reviews
There are no reviews yet.